“আমাকে মনে হয় সাপে কামড় দিয়েছে। কি করতে পারি?” ঠিক কিছুক্ষন পর.. “টাঙ্গাইল এ সাপের ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায়” বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুকে এমন স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা আয়েশা আক্তার শিমু (২৭)। তবে শিমুর স্ট্যাটাস তাকে বাঁচাতে পারলো না। চলে গেলেন না ফেরার দেশে। ওই রাতে বাড়ির আঙ্গিনায় মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় সাপে কামড় দেয় শিমুকে। এমত অবস্থায় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন তিনি। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে শিমু বাড়িতে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলছিলেন। এ সময় তার আর্তচিৎকারে বাড়ির লোকজন এগিয়ে এলে তিনি জানান তাকে সাপে কামড় দিয়েছে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মির্জাপুর কুমুদিনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে সাপে কাটার ভ্যাকসিন না থাকায় রাত ১টার দিকে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর পরও শিমুর মৃত্যু মেনে নিতে পারছিলেন না পরিবারের সদস্যরা। তারা পরদিন বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে শিমুর লাশ নিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। তবে সেখানেও কর্তব্যরত চিকিৎসক শিমুকে মৃত ঘোষণা করেন। আয়েশা আক্তার শিমু এবার বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে কাঞ্চনপুর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বাঁচার আকুতি: শহরের কোথাও মিলল না
“আমাকে মনে হয় সাপে কামড় দিয়েছে। কি করতে পারি?” ঠিক কিছুক্ষন পর.. “টাঙ্গাইল এ সাপের ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায়” বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুকে এমন স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা আয়েশা আক্তার শিমু (২৭)। তবে শিমুর স্ট্যাটাস তাকে বাঁচাতে পারলো না। চলে গেলেন না ফেরার দেশে। ওই রাতে বাড়ির আঙ্গিনায় মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় সাপে কামড় দেয় শিমুকে। এমত অবস্থায় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন তিনি। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে শিমু বাড়িতে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলছিলেন। এ সময় তার আর্তচিৎকারে বাড়ির লোকজন এগিয়ে এলে তিনি জানান তাকে সাপে কামড় দিয়েছে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মির্জাপুর কুমুদিনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে সাপে কাটার ভ্যাকসিন না থাকায় রাত ১টার দিকে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর পরও শিমুর মৃত্যু মেনে নিতে পারছিলেন না পরিবারের সদস্যরা। তারা পরদিন বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে শিমুর লাশ নিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। তবে সেখানেও কর্তব্যরত চিকিৎসক শিমুকে মৃত ঘোষণা করেন। আয়েশা আক্তার শিমু এবার বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে কাঞ্চনপুর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন